আপনি কি পাসপোর্ট প্রসেসিং, টিকেটিং, ভ্রমণ ভিসা / মেডিক্যাল ভিসার মাধ্যমে সৌদি / ভারতে যেতে চান ? ভারতের বিখ্যাত ডাক্তারদের এপয়েনমেন্ট চান ? আমাদের সাথে যোগাযোগ করুনঃ +88 01711 898858

প্যানিক অ্যাটাক প্রতিরোধে যা করণীয়


প্যানিক অ্যাটাক হচ্ছে ভয় ও উদ্বেগ মিশ্রিত এমন এক অনুভূতি যা হঠাৎ করেই আমাদের হতবিহ্বল করে দিতে পারে। এটা এক ধরনের মানসিক সমস্যা। সাধারণত এর সঙ্গে হালকা মাথাব্যথা, শ্বাসকষ্ট ও হার্টবিট বেড়ে যাওয়ার মতো তীব্র শারীরিক উপসর্গ দেখা দেয়। কখনও মনে হতে পারে এর জন্য আপনার জীবন শেষ হয়ে যাচ্ছে। প্যানিক অ্যাটাক সাধারণত ৫ থেকে ৩০ মিনিটের জন্য স্থায়ী হয়। এটা শরীরের জন্য ক্ষতিকর না হলেও অত্যন্ত অস্বস্তিকর অনুভূতি। 

যাদের প্যানিক অ্যাটাকের সমস্যা আছে তাদের জন্য কিছু টিপসঃ--

=> প্যানিক অ্যাটাক প্রতিরোধে কিছু পদক্ষেপ জরুরি। যেমন-

***  ক্যাফেইন এড়িয়ে চলুন।


***  গভীর শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যায়াম নিয়মিত করুন।


***  স্ট্রেস লেভেল পরিচালনা করতে সপ্তাহে অন্তত ৩ বার অ্যারোবিক ব্যায়াম করুন।


***  নিয়মিত বিরতিতে খাবার খান।


***  কীভাবে প্যানিক অ্যাটাক নিয়ন্ত্রণ করবেন তা নিয়ে কাউন্সেলিং থেরাপি করুন। 


প্যানিক অ্যাটাক হলে  কিছু বিষয় অনুসরণ করবেন। যেমন-

সচেতন থাকুন যে এটা কেটে যাবে: প্যানিক অ্যাটাক কেমন হতে পারে এবং এটি যে একটি অস্বস্তিকর অভিজ্ঞতা, তবে এটি কয়েক মিনিটের মধ্যে কেটে যাবে সে সম্পর্কে সচেতন থাকা এবং বোঝা গুরুত্বপূর্ণ। তাহলে বিষয়টি মানিয়ে নিতে আক্রান্তকে মানসিক শক্তি দেবে।


নিঃশ্বাসের উপর ফোকাস করুন: আপনার নিঃশ্বাসের উপর ফোকাস করা শুরু করুন। এজন্য ধীরে ধীরে নাক থেকে গভীরভাবে শ্বাস নিতে শুরু করুন এবং মুখ থেকে বের করুন।


শ্বাস-প্রশ্বাসের কৌশলঃ-  

কেউ নির্দিষ্ট শ্বাস-প্রশ্বাসের কৌশলগুলিও অনুশীলন করতে পারেন।  পেশি শিথিলকরণ: মানসিক চাপের মাত্রা কম রাখতে সাহায্য করার জন্য পেশি শিথিলকরণ ব্যায়াম করুন। 


সমর্থনঃ-

প্যানিক অ্যাটাকের সময় কেউ পাশে থাকলে আপনাকে শান্ত হতে সহায়তা করবে।  যদি প্যানিক অ্যাটাক ঘন ঘন ঘটতে থাকে, তাহলে একজন মনোরোগ বিশেষজ্ঞের সাথে পরামর্শ করা এবং চিকিৎসা নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।  কারণ লক্ষণগুলির তীব্রতা বাড়তে থাকলে দীর্ঘমেয়াদ চিকিৎসার প্রয়োজন হতে পারে।

- সংগৃহীত ।

Popular Posts

Search This Blog